An Unbiased View of সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা
An Unbiased View of সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা
Blog Article
০৫। কোষ্ঠকাঠিন্যের উপশম: কলায় থাকা খাদ্যতালিকাগত ফাইবার গর্ভাবস্থায় একটি সাধারণ সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ ও উপশম করতে সাহায্য করে।
সার্বগ্রিকভাবে চিন্তা এবং যুক্তি দিলে কলা সহজলভ্যতা, সময়োপোযুগী এবং পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। সকল বয়সের এবং সকলেই কলা খেতে পারেন। ভুল ধারণাবশত অনেক এলার্জি দ্ধারা আক্রান্ত রোগী কলা এড়িয়ে চলেন কিন্তু এই ক্ষেত্রে কলার প্রতি তাদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল এবং ভিত্তিহীন। তাই যেহেতু করা একটি সহজলভ্য ফল, তাই নিয়মিত কলা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে এবং সকল বয়সের মানুষদের কলা খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তবে অবশ্যই অতিরিক্ত সব কিছুই খারাপ এবং অস্বাস্থ্যকর। কলা ভক্ষণের সময় এই দিকটি বিবেচনা করতে website হবে।
সাধারণত প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ কলায় যে খাদ্যগুণ আছে তার বিশ্লেষণ নিম্নরূপঃ
ম্যাঙ্গানিজের চাহিদা পূরণ করে ত্বক ভালো রাখে ও তারুণ্য ধরে রাখে
কলায় পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমায়। এটিতে পটাশিয়ামের ধারাবাহিক উপস্থিতি দেওয়ার জন্য কিডনির কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি কমিয়ে তোলে। কলার মাধ্যমে পটাশিয়াম এর স্বাভাবিক স্তর বজায় রাখা যায়, যা কিডনির স্বাস্থ্যকে ধারণ করে সাহায্য করে।
ইসলামিক নাম ও নামের অর্থ: ইংলিশ বাংলা অর্থ সহ আ দিয়ে মেয়েদের ...
কলায় থাকা পটাসিয়াম এবং ভিটামিন বি৬ মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। এটি নার্ভের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়।
শক্তিবর্ধক হিসেবে কলা একটি দারুণ উপাদেয় খাদ্য। একটি কলাতে অনেক পরিমাণ এনার্জি পাওয়া যায়, তার জন্য খেলোয়াড়, এথলেটদের খেলা চলাকালীন সময়ে কলা খেতে দেখার ঘটনা খেলার মাঠে খুব স্বাভাবিক। অধিক পরিশ্রম শেষে কলা খেলে কিছুক্ষণের মধ্যেই হারানো দৈহিক শক্তি আবার ফিরে আসে। কারণ কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ, যা সহজেই রক্তে মিশে যায়।
নারীস্বাস্থ্য ফেমিকন পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়
নারীস্বাস্থ্য পিল খেলে কি ক্ষতি হয়
ফরিদ উদ্দিন on আলকুশি বীজের উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায়: কলায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এটির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, যা ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যালের কারণে হওয়া ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে এবং বলিরেখা ও সূক্ষ্ম রেখার উপস্থিতি কমাতে সাহায্য করে।
খালি পেটে কলা খেলে হজম প্রক্রিয়ায় যে প্রভাব পড়ে
কোলন সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ দূর করতে এটি বেশ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধেও এটি বেশ কার্যকর।
Report this page